Dhaka 9:56 pm, Thursday, 5 June 2025
সর্বশেষঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জোর করে বিল দখলের অভিযোগ। পত্নীতলা ব্যাটালিয়নের অভিযানে বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য উদ্ধার গোমস্তাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত সাংবাদিক কাজলকে দেখতে হাসপাতালে জামায়াত নেতা নূরুল ইসলাম বুলবুল ময়মনসিংহ মহানগর তাঁতী দলের উদ্যোগে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন শান্তি নিবিড় পাঠাগার এর উদ্যোগে বিনামূল কোরআন উপহার প্রদান করা পুরাতন ব্যাটারি আগুনে জ্বালিয়ে অবৈধ সিসা তৈরীর কারখানা কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা ও জরিমানা কালিহাতীতে অতর্কিত বাড়িতে হামলা, আহত ৩ — স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা লুটের অভিযোগ সাংবাদিক সালেক আহমেদ পলাশ কে মিথ্যা ভিত্তিহীন হয়রানি মামলার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ

নরসিংদীতে সাংবাদিক পেশার দাপটে বিধবা মহিলার ভূমি জোর পূর্বক দখলের অপচেষ্টা

  • Reporter Name
  • Update Time : 04:08:59 pm, Saturday, 31 May 2025
  • 105 Time View

বিশেষ প্রতিনিধি

নরসিংদী জেলা সদরের সাং-বিলাসদী, সার্কিট হাউস সংলগ্ন, নিবাসী মোসাঃ নাছরিন জাহান। স্বামি মৃতঃ মোঃ মমিনুল ইসলাম। লিখিত অভিযোগ করেন যে ১। এম এ আউয়াল (৬৫)পিতামৃতঃ এম এ খালেক সাং-১২৪/১বিলাসদী পোস্টঃনরসিংদী সরকারি কলেজ । উপজেলাঃ- নরসিংদী সদর জেলাঃ-নরসিংদী ।(সাংবাদিক সদস্য প্রেস ক্লাব) এর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন । সাংবাদিক পেশা হওয়ার ক্ষমতা দেখাইয়া দখলহীন ব্যক্তি জনৈক জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে আর এস-৫৭দাগে কতৃক দখলহীন ভূমি পাওয়ার দলিল সৃজন করে । এম এ আউয়াল জনৈক জাহাঙ্গীর আলমের মধ্যে মৌখিক চুক্তি হয় যে,আর, এস-৫৭ দাগের পাওয়ার নিয়া আর,এস – ৫৬ দাগের ভূমি হইতে যা লইতে পারি অর্ধেক অর্ধেক। জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে পাওয়ার দলিল করিয়া আমার স্বত্বাধিকারী দলীয় সম্পত্তি আর-এস-৫৬ দাগের ভূমির মধ্যে কতক ভূমি খালি জায়গা হওয়ায়
আউয়াল মিয়া উক্ত খালি জায়গা জ্বর দখলের জন্য সাংবাদিক ও সাংবাদিকদের ক্ষমতা দেখাইয়া জোর পূর্বক জ্বর দখলের অপচেষ্টা করিয়া আসিতেছে। আমার স্বত্বাধিকারী দখলিয় আর,এস-৫৬ দাগের কতক ভূমি গ্ৰাস করার অসৎ উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে প্রথমে ১টি শালিশ দরবার হয় ।উক্ত শালিশ দরবার মোহাম্মদ কামাল কমিশনার সাহেবের অফিসে অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত নালিশ দরবারে সাংবাদিকের পক্ষের আরো দুইজন সিনিয়র সাংবাদিক ও একজন সার্ভেয়ার ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন ।শালিশ দরবারের সিদ্ধান্ত মতে একজন সার্ভেয়ার নিয়া জমি মাপঝোক করিয়া দেখেন যে আউয়াল মিয়া আর এস -৫৭ দাগে পাওয়ার দলিল সৃজন করিয়াছে এবং আমার আর এস -৫৬ দাগের ভূমি হইতেছে । আউয়াল মিয়া পাওয়ার দলিল সৃজন করার বহু পূর্বে আর, এস -৫৭ দাগের ২৩ শতাংশ ভূমি বিভিন্ন লোকের নিকট বিক্রয় হয়ে যায় বিভিন্ন মালিকগন ভোগ দখল করিতেছে । উক্ত শালিশ দরবারে
প্রমাণিত হয় যে আউয়াল জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে আর এস-৫৭নং দাগের ভূমিতে সে বারবার জবরদখল করার চেষ্টা করে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে উক্ত আমার দখলীয় ভূমিটিতে আউয়াল দলিলটির কোন প্রকার স্বত্ব নাই এবং উক্ত দলিলটির কোন আইনত বৈধতা নাই । উক্ত পাওয়ার দলিলটি শুধুমাত্র কাগজাদি দলিল হইতেছে । উত্তর পাওয়ার দলিল সম্পূর্ণ অবৈধ ও বে আইনি ভাবে সৃজন করিয়াছে। সাংবাদিক আউয়াল মিয়া উক্ত পাওয়ার দলিল সৃজন করিয়া বিধবা মহিলার সহিত প্রতারণা করিয়া আসিতেছে এবং সালিশ দরবারের বলে যে আউয়াল এর বিরুদ্ধে জাল দলিল সৃজন করার বিষয়ে মামলা না করার পরামর্শ দেয়। কিন্তু আমি মহিলা লোক হওয়ার কারণে আউয়াল মিয়ার বিরুদ্ধে মামলা না করায়
কামাল কমিশনার নালিশ অমান্য করিয়া আমার বিরুদ্ধে বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। যাহার মামলা নাম্বার ৪৬১/২০২২ইংরেজি আউয়াল মিয়া উক্ত মামলা দায়ের করিলে বিজ্ঞ আদালত নালিশা ভূমি প্রথমে চিনিশপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাধ্যমে নালিশা ভূমি তদন্ত করেন উক্ত তদন্ত প্রতিবেদন আউয়াল মিয়ার বিপক্ষে আসিলে আউয়াল মিয়া উক্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে না রাজি দাখিল করেন। বিজ্ঞ আদালত নালিশা ভূমি পুনরায় তদন্ত করার জন্য বিজ্ঞ সহকারী কমিশনার (ভূমি) নরসিংদী সদর কে আদেশ প্রদান করেন । বিজ্ঞ সহকারী কমিশনার (ভূমি) তদন্ত প্রতিবেদন সাংবাদিক আউয়ালের বিপক্ষে দাখিল করলে আউয়াল বুঝিতে পারে উক্ত মামলায় কোন প্রকারের প্রতিকার পাইবেনা তখন বিবাদী বিজ্ঞ আদালতে মিথ্যা তথ্য প্রদান করিয়া ধার্য তারিখ ছাড়াই অর্থাৎ বিগত ৩১/১২/২০২৪ইংতারিখে উক্ত ৬৪১/২০২২ইং নম্বরের মামলাটি প্রত্যাহার করিয়া নেয় । আমি একজন বিধবা ও অসহায় মহিলার রূপ আমার ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া ও ভরণপোষণের জন্য আর এস ৫৬ দাগের ৩.৬০ শতাংশ ভূমি জনৈক মুজিবুর রহমান আফ্রাদ এর নিকট বিক্রয় করি উক্ত মুজিবুর রহমান আফ্রাদ আমার নিকট হইতে আর এস ৫৬ দাগের ৩.৬০ শতাংশ ভূমি ক্রয় করিয়া তাহার নামে বিগত ১৪ /০৫ /২০২৩ ইংরেজি তারিখের১৩০২৭/২২-২৩ইংনম্বর নামজারি ও জমাভাগ করেন। আউয়াল মিয়া উক্ত নামজারি ও জমাভাগ খারিজ বাতিলের জন্য বিজ্ঞ সহকারি কমিশনার( ভূমি ) নরসিংদী কার্যালয়ে বিবিধ ৪৫/২৪-২৫নম্বর মোকদ্দমা দায়ের করে ।উক্ত বিবিধ মোকদ্দমায় আউয়াল মিয়ার কাগজপত্র গড়মিল থাকায় এবং আমার কাগজপত্র সঠিক থাকায় বিজ্ঞ সহকারি কমিশনার (ভূমি )নরসিংদী সদর, আউয়াল মিয়ার দায়েরকৃত বিবিধ ৪৫/২৪ইং নম্বরের মোকদ্দমাটি বিগত ০২/০১/২০২৫ ইং তারিখে সরাসরি বাতিল করে দেন এবং আমাকে বিরুদ্ধে আউয়াল মিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পেনাল কোডের৪৭৬/৪৬৮/৪৭১ধারায় মামলা দায়ের করার জন্য পরামর্শ দেয়। বর্তমানে আউয়াল মিয়া লোক মুখে প্রকাশ করিতেছে যে, প্রয়োজনে আমার ছেলে মেয়েকে খুন যখম করিয়া হইলে ও আমার স্বত্ব দখলি ও আর, এস-৫৬ দাগের ভূমি জবর দখল করিয়া নিবে।ও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দায়ের করিয়া আর্থিক ক্ষতিগ্ৰস্থ করিবে। সাংবাদিক আউয়াল মিয়ার এহেন অবৈধ ও বেআইনি আচরণে এবং তাহার ভয়ে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন চরম নিরাপত্তাহীনতায় রহিয়াছি । আউয়াল মিয়া যে কোন সময় খুন জখমের মত ঘটনা ঘটাইতে পারে । নিরুপায় হইয়া ন্যায় বিচারের স্বার্থে একজন বিধবা মহিলা উক্ত কথিত সাংবাদিক আউয়ালের কবল হইতে রক্ষা করার জন্য অত্র লিখিত অভিযোগ দায়ের করিলাম ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Shahin Shahin

আরও দেখুন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জোর করে বিল দখলের অভিযোগ।

নরসিংদীতে সাংবাদিক পেশার দাপটে বিধবা মহিলার ভূমি জোর পূর্বক দখলের অপচেষ্টা

Update Time : 04:08:59 pm, Saturday, 31 May 2025

বিশেষ প্রতিনিধি

নরসিংদী জেলা সদরের সাং-বিলাসদী, সার্কিট হাউস সংলগ্ন, নিবাসী মোসাঃ নাছরিন জাহান। স্বামি মৃতঃ মোঃ মমিনুল ইসলাম। লিখিত অভিযোগ করেন যে ১। এম এ আউয়াল (৬৫)পিতামৃতঃ এম এ খালেক সাং-১২৪/১বিলাসদী পোস্টঃনরসিংদী সরকারি কলেজ । উপজেলাঃ- নরসিংদী সদর জেলাঃ-নরসিংদী ।(সাংবাদিক সদস্য প্রেস ক্লাব) এর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন । সাংবাদিক পেশা হওয়ার ক্ষমতা দেখাইয়া দখলহীন ব্যক্তি জনৈক জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে আর এস-৫৭দাগে কতৃক দখলহীন ভূমি পাওয়ার দলিল সৃজন করে । এম এ আউয়াল জনৈক জাহাঙ্গীর আলমের মধ্যে মৌখিক চুক্তি হয় যে,আর, এস-৫৭ দাগের পাওয়ার নিয়া আর,এস – ৫৬ দাগের ভূমি হইতে যা লইতে পারি অর্ধেক অর্ধেক। জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে পাওয়ার দলিল করিয়া আমার স্বত্বাধিকারী দলীয় সম্পত্তি আর-এস-৫৬ দাগের ভূমির মধ্যে কতক ভূমি খালি জায়গা হওয়ায়
আউয়াল মিয়া উক্ত খালি জায়গা জ্বর দখলের জন্য সাংবাদিক ও সাংবাদিকদের ক্ষমতা দেখাইয়া জোর পূর্বক জ্বর দখলের অপচেষ্টা করিয়া আসিতেছে। আমার স্বত্বাধিকারী দখলিয় আর,এস-৫৬ দাগের কতক ভূমি গ্ৰাস করার অসৎ উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে প্রথমে ১টি শালিশ দরবার হয় ।উক্ত শালিশ দরবার মোহাম্মদ কামাল কমিশনার সাহেবের অফিসে অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত নালিশ দরবারে সাংবাদিকের পক্ষের আরো দুইজন সিনিয়র সাংবাদিক ও একজন সার্ভেয়ার ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন ।শালিশ দরবারের সিদ্ধান্ত মতে একজন সার্ভেয়ার নিয়া জমি মাপঝোক করিয়া দেখেন যে আউয়াল মিয়া আর এস -৫৭ দাগে পাওয়ার দলিল সৃজন করিয়াছে এবং আমার আর এস -৫৬ দাগের ভূমি হইতেছে । আউয়াল মিয়া পাওয়ার দলিল সৃজন করার বহু পূর্বে আর, এস -৫৭ দাগের ২৩ শতাংশ ভূমি বিভিন্ন লোকের নিকট বিক্রয় হয়ে যায় বিভিন্ন মালিকগন ভোগ দখল করিতেছে । উক্ত শালিশ দরবারে
প্রমাণিত হয় যে আউয়াল জাহাঙ্গীর আলমের নিকট হইতে আর এস-৫৭নং দাগের ভূমিতে সে বারবার জবরদখল করার চেষ্টা করে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে উক্ত আমার দখলীয় ভূমিটিতে আউয়াল দলিলটির কোন প্রকার স্বত্ব নাই এবং উক্ত দলিলটির কোন আইনত বৈধতা নাই । উক্ত পাওয়ার দলিলটি শুধুমাত্র কাগজাদি দলিল হইতেছে । উত্তর পাওয়ার দলিল সম্পূর্ণ অবৈধ ও বে আইনি ভাবে সৃজন করিয়াছে। সাংবাদিক আউয়াল মিয়া উক্ত পাওয়ার দলিল সৃজন করিয়া বিধবা মহিলার সহিত প্রতারণা করিয়া আসিতেছে এবং সালিশ দরবারের বলে যে আউয়াল এর বিরুদ্ধে জাল দলিল সৃজন করার বিষয়ে মামলা না করার পরামর্শ দেয়। কিন্তু আমি মহিলা লোক হওয়ার কারণে আউয়াল মিয়ার বিরুদ্ধে মামলা না করায়
কামাল কমিশনার নালিশ অমান্য করিয়া আমার বিরুদ্ধে বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করে। যাহার মামলা নাম্বার ৪৬১/২০২২ইংরেজি আউয়াল মিয়া উক্ত মামলা দায়ের করিলে বিজ্ঞ আদালত নালিশা ভূমি প্রথমে চিনিশপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাধ্যমে নালিশা ভূমি তদন্ত করেন উক্ত তদন্ত প্রতিবেদন আউয়াল মিয়ার বিপক্ষে আসিলে আউয়াল মিয়া উক্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে না রাজি দাখিল করেন। বিজ্ঞ আদালত নালিশা ভূমি পুনরায় তদন্ত করার জন্য বিজ্ঞ সহকারী কমিশনার (ভূমি) নরসিংদী সদর কে আদেশ প্রদান করেন । বিজ্ঞ সহকারী কমিশনার (ভূমি) তদন্ত প্রতিবেদন সাংবাদিক আউয়ালের বিপক্ষে দাখিল করলে আউয়াল বুঝিতে পারে উক্ত মামলায় কোন প্রকারের প্রতিকার পাইবেনা তখন বিবাদী বিজ্ঞ আদালতে মিথ্যা তথ্য প্রদান করিয়া ধার্য তারিখ ছাড়াই অর্থাৎ বিগত ৩১/১২/২০২৪ইংতারিখে উক্ত ৬৪১/২০২২ইং নম্বরের মামলাটি প্রত্যাহার করিয়া নেয় । আমি একজন বিধবা ও অসহায় মহিলার রূপ আমার ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া ও ভরণপোষণের জন্য আর এস ৫৬ দাগের ৩.৬০ শতাংশ ভূমি জনৈক মুজিবুর রহমান আফ্রাদ এর নিকট বিক্রয় করি উক্ত মুজিবুর রহমান আফ্রাদ আমার নিকট হইতে আর এস ৫৬ দাগের ৩.৬০ শতাংশ ভূমি ক্রয় করিয়া তাহার নামে বিগত ১৪ /০৫ /২০২৩ ইংরেজি তারিখের১৩০২৭/২২-২৩ইংনম্বর নামজারি ও জমাভাগ করেন। আউয়াল মিয়া উক্ত নামজারি ও জমাভাগ খারিজ বাতিলের জন্য বিজ্ঞ সহকারি কমিশনার( ভূমি ) নরসিংদী কার্যালয়ে বিবিধ ৪৫/২৪-২৫নম্বর মোকদ্দমা দায়ের করে ।উক্ত বিবিধ মোকদ্দমায় আউয়াল মিয়ার কাগজপত্র গড়মিল থাকায় এবং আমার কাগজপত্র সঠিক থাকায় বিজ্ঞ সহকারি কমিশনার (ভূমি )নরসিংদী সদর, আউয়াল মিয়ার দায়েরকৃত বিবিধ ৪৫/২৪ইং নম্বরের মোকদ্দমাটি বিগত ০২/০১/২০২৫ ইং তারিখে সরাসরি বাতিল করে দেন এবং আমাকে বিরুদ্ধে আউয়াল মিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ পেনাল কোডের৪৭৬/৪৬৮/৪৭১ধারায় মামলা দায়ের করার জন্য পরামর্শ দেয়। বর্তমানে আউয়াল মিয়া লোক মুখে প্রকাশ করিতেছে যে, প্রয়োজনে আমার ছেলে মেয়েকে খুন যখম করিয়া হইলে ও আমার স্বত্ব দখলি ও আর, এস-৫৬ দাগের ভূমি জবর দখল করিয়া নিবে।ও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দায়ের করিয়া আর্থিক ক্ষতিগ্ৰস্থ করিবে। সাংবাদিক আউয়াল মিয়ার এহেন অবৈধ ও বেআইনি আচরণে এবং তাহার ভয়ে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন চরম নিরাপত্তাহীনতায় রহিয়াছি । আউয়াল মিয়া যে কোন সময় খুন জখমের মত ঘটনা ঘটাইতে পারে । নিরুপায় হইয়া ন্যায় বিচারের স্বার্থে একজন বিধবা মহিলা উক্ত কথিত সাংবাদিক আউয়ালের কবল হইতে রক্ষা করার জন্য অত্র লিখিত অভিযোগ দায়ের করিলাম ।