Dhaka 12:54 am, Sunday, 20 April 2025
সর্বশেষঃ
ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী রশিটান খেলা অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহের তারাকান্দায় দুই শিক্ষকের জমকালো আয়োজনে বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত কবি আসাদ উল্লাহর কবিতা – জানে না বাউল উদাসী সাংবাদিক আরিফুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন কালিহাতীতে চলচ্চিত্র নির্মাণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত কালিহাতীতে রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে শাহীন সিদ্দিকী গংদের নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন সরকারি গাড়িতে পার্কে ঘুরতে যাওয়ার মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে ইউএনও’কে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা কক্সবাজার – মহেশখালী নৌ রুটে প্রথমবার চালু টেকনাফ সেন্টমার্টিনগামী জাহাজ কেয়ারী সিন্দাবাদের অফিসে আগুন শিবালয়ে জাফরগঞ্জ পোষ্ট অফিস ভবন পুনঃস্থাপন চায় এলাকাবাসী

পুলিশ সুপারের মধ্যস্থতায় মোছাঃ রজনী খাতুন, ফিরে পেল তার সুখের সংসার।

মোছাঃ রজনী খাতুন (২১), পিতা- মোঃ আসলাম, সাং-মনিরামপুর মাষ্টারপাড়া, থানা ও জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে অনুমান ০৫ বছর পূর্বে মোঃ রফিকুল ইসলাম (২৪), পিতা-মোঃ মুনতাজ আলী, সাং-গাংনী, থানা-আলমডাঙ্গা,জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক বিবাহ হয়। তাদের সংসার জীবনে ফুটফুটে একটি সন্তান রয়েছে। বিয়ের কয়েক বছর পর হতে যৌতুকের দাবিতে মোঃ রফিকুল তার স্ত্রী রজনী খাতুনের সাথে পারিবারিক কলহে জড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে রফিকুল রজনী খাতুনকে শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। ইতোমধ্যে রজনী খাতুন যৌতুক দিতে ব্যার্থ হওয়ায় রফিকুল রজনী খাতুনকে তালাক দেয়। সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে রফিকুল রজনী পুনরায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। কিছুদিন না যেতেই রফিকুল রজনী খাতুনকে পুনরায় শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। রজনী খাতুন বিভিন্ন জায়গায় তার সমস্যার সমাধান চেয়ে যোগাযোগ করেও কোন সমাধান না পেয়ে। অবশেষে তার অসহায়ত্ব থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য তার মা মোছাঃ ময়না খাতুনকে সাথে নিয়ে মান্যবর পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা মহোদয়ের নিকট আসেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত বিষয়টির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তার কার্যালয়ে অবস্থিত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এর দায়িত্ব প্রাপ্ত এএসআই (নিরস্ত্র) মিতা রানী কে দায়িত্ব দেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ উভয় পক্ষকে অদ্য ০৬.১০.২০২১ খ্রিঃ তারিখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় মোঃ রফিকুল ইসলাম তার স্ত্রী মোছাঃ রজনী খাতুনের সাথে পুনরায় সংসার করতে ও সন্তানের ভরণ পোষন দিতে সম্মত হয়। অবশেষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার হস্তক্ষেপে মোছাঃ রজনী খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

sadhin bangladesh

আরও দেখুন

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী রশিটান খেলা অনুষ্ঠিত

পুলিশ সুপারের মধ্যস্থতায় মোছাঃ রজনী খাতুন, ফিরে পেল তার সুখের সংসার।

Update Time : 02:39:47 pm, Wednesday, 6 October 2021

মোছাঃ রজনী খাতুন (২১), পিতা- মোঃ আসলাম, সাং-মনিরামপুর মাষ্টারপাড়া, থানা ও জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে অনুমান ০৫ বছর পূর্বে মোঃ রফিকুল ইসলাম (২৪), পিতা-মোঃ মুনতাজ আলী, সাং-গাংনী, থানা-আলমডাঙ্গা,জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক বিবাহ হয়। তাদের সংসার জীবনে ফুটফুটে একটি সন্তান রয়েছে। বিয়ের কয়েক বছর পর হতে যৌতুকের দাবিতে মোঃ রফিকুল তার স্ত্রী রজনী খাতুনের সাথে পারিবারিক কলহে জড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে রফিকুল রজনী খাতুনকে শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। ইতোমধ্যে রজনী খাতুন যৌতুক দিতে ব্যার্থ হওয়ায় রফিকুল রজনী খাতুনকে তালাক দেয়। সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে রফিকুল রজনী পুনরায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। কিছুদিন না যেতেই রফিকুল রজনী খাতুনকে পুনরায় শরিরীক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। রজনী খাতুন বিভিন্ন জায়গায় তার সমস্যার সমাধান চেয়ে যোগাযোগ করেও কোন সমাধান না পেয়ে। অবশেষে তার অসহায়ত্ব থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য তার মা মোছাঃ ময়না খাতুনকে সাথে নিয়ে মান্যবর পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা মহোদয়ের নিকট আসেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত বিষয়টির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তার কার্যালয়ে অবস্থিত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এর দায়িত্ব প্রাপ্ত এএসআই (নিরস্ত্র) মিতা রানী কে দায়িত্ব দেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ উভয় পক্ষকে অদ্য ০৬.১০.২০২১ খ্রিঃ তারিখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় মোঃ রফিকুল ইসলাম তার স্ত্রী মোছাঃ রজনী খাতুনের সাথে পুনরায় সংসার করতে ও সন্তানের ভরণ পোষন দিতে সম্মত হয়। অবশেষে পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার হস্তক্ষেপে মোছাঃ রজনী খাতুন ফিরে পেল তার সুখের সংসার।